আমি যাবনাতো সঙ্গে
তবু ফিরব সাথে সাথে।
ফিরব দিনে ফিরব রাতে
সকাল-দুপুর সাঁঝ-প্রভাতে,
দিবা স্বপ্ন হয়ে আমি
ফিরব আঁখির পাতে ।
আমি দেবনাতো ধরা
তবু ফিরব হাতে হাতে ।
লেখা হয়ে দেখা দেব
সবুজ পত্রিকাতে ।
আমি হাসি হয়ে পরশ করে যাব
-তোমায়-
বাতাস হয়ে করব আলিঙ্গন,
ঈর্ষা হয়ে জ্বলব
যদি দেখি কোনো সতীন আছি সাথে ।
আমি চাইবনাতো কিছু-
তবু কান্না হয়ে পরব ঝরে
যদি তুমি ফিরে না চাও পিছু ।
গভীর রাতে ফিরব তোমার বুকে
ফিরব চুপিসারে ।
মধুর হয়ে যাব মিশে-
প্রিয়, তোমার সুপ্ত চেতনাতে ।
তোমায় রাখবনাতো ধরে
তবু প্রেমের শিখা জ্বালিয়ে প্রাণে-
আশা হয়ে ফিরব প্রতীক্ষাতে
আশা ও ভালোবাসা
তুমি কেন তোমার মতন হলে
কেন ন-ও অন্য রকম
এ রকম প্রশ্ন কি করেছি তোমায় !
আমাকেও থাকতে দাও
আমার মতন হয়ে-
হৃদয়ের এক পাশে
চোখের কোনায় ।
তুমি যে তোমার মত- তাই,
বার বার দাও দূরে ঠেলে;
দুচোখ তোমার তুমি
রাখ বন্ধ করে ।
জান তবু তোমার আন্তরে
ব্যাকুল দু-চোখ মেলে
বসে আছি- লজ্জাহীন
দীনের থেকেও দীন
ভিখারির বেশে,
আশার প্রদীপ জ্বেলে ।
তুমি যে তোমার মতন
তাই ভালোবেসে
কাছে এসে নেবে বুকে তুলে-
আমার মতন এই আশা
বাঁচিয়ে রেখেছে ভালোবাসা
কেন ন-ও অন্য রকম
এ রকম প্রশ্ন কি করেছি তোমায় !
আমাকেও থাকতে দাও
আমার মতন হয়ে-
হৃদয়ের এক পাশে
চোখের কোনায় ।
তুমি যে তোমার মত- তাই,
বার বার দাও দূরে ঠেলে;
দুচোখ তোমার তুমি
রাখ বন্ধ করে ।
জান তবু তোমার আন্তরে
ব্যাকুল দু-চোখ মেলে
বসে আছি- লজ্জাহীন
দীনের থেকেও দীন
ভিখারির বেশে,
আশার প্রদীপ জ্বেলে ।
তুমি যে তোমার মতন
তাই ভালোবেসে
কাছে এসে নেবে বুকে তুলে-
আমার মতন এই আশা
বাঁচিয়ে রেখেছে ভালোবাসা
নিরালা
নিরালা এক ঘরের কোনায় ছিলাম বসে।
স্বপ্ন ছিল অলিক অনেক;
আশাও ছিল- তবু সে
সব ই ছিল ছাই চাপা
আগুন যেন। হঠাত্ সেদিন
ফাগুন মাসে ছন্নছাড়া
ঘরছাড়া এই পাগল হৃদয়
বিদায় দিল নিরালা কে ।
অনেক লোক, দৃষ্টি অনেক-
বৃষ্টি হল অনুকম্পা
ছিল যা সব
লুকিয়ে রাখা-
চক্ষুলজ্জার পর্দা ঢাকা-
দেখল অনেক চোখে ।
আমার হৃদয় দেখল তাকে
যাকে দেখার আশা
ছিল স্বপ্ন হয়ে আমার বুকে ।
নিরালা এক ঘরের কোনায় বসে আছি ।
শূণ্য হৃদয় পূর্ণ শোকে ।
বিদায় দিয়ে এলাম যাকে-
স্বপ্ন তার বন্দী আমার চোখে ।
স্বপ্ন ছিল অলিক অনেক;
আশাও ছিল- তবু সে
সব ই ছিল ছাই চাপা
আগুন যেন। হঠাত্ সেদিন
ফাগুন মাসে ছন্নছাড়া
ঘরছাড়া এই পাগল হৃদয়
বিদায় দিল নিরালা কে ।
অনেক লোক, দৃষ্টি অনেক-
বৃষ্টি হল অনুকম্পা
ছিল যা সব
লুকিয়ে রাখা-
চক্ষুলজ্জার পর্দা ঢাকা-
দেখল অনেক চোখে ।
আমার হৃদয় দেখল তাকে
যাকে দেখার আশা
ছিল স্বপ্ন হয়ে আমার বুকে ।
নিরালা এক ঘরের কোনায় বসে আছি ।
শূণ্য হৃদয় পূর্ণ শোকে ।
বিদায় দিয়ে এলাম যাকে-
স্বপ্ন তার বন্দী আমার চোখে ।
Tuesday, January 15, 2008
ক্ষুদেনদী
ডিম্ ডিম্ ডিম্ মাদল বাজে
ক্ষুদে নদীর বাঁকে,
সুন্দরী লো সুন্দরী
সব নোলক দোলাও নাকে .
তির্ তির্ তির্ পাথর বেয়ে
নদীর ছুটে চলা ,
সুন্দরী তোর রূপের ছ্বটায়
বিবাগী মন ভোলা .
ঝিম্ ঝিম্ মন নেশায় মাতাল,
মাদল বাজার তালে,
সুন্দরী সব আয় ছুটে আজ
ক্ষুদেনদীর জলে ।
মাতাল আকাশ, মাতাল বাতাস
মাতাল নদীর জল।
মাতাল করা নাচের তালে
মাদলে তোল বোল ।
আগুন ঝরা ফাগুণমাসে
বনে বনে কি উচ্ছ্বাসে
ফোটে পলাশ ফুল,
পাষাণ বুকে মহুয়াফুল
দোলে দো-দুল দুল।
নেশা নেশা রঙিন চোখে
সুন্দরীলো তোকে দেখে
ভ্রমর হলো মন,
সুন্দরীলো বুকে এসে
মনের কথা শোন ।
ডিম্ ডিম্ ডিম্ মাদল বাজে
বুকে আমার ঝড়-
সুন্দরী লো কবে রে তুই
আসবি আমার ঘর !
ক্ষুদে নদীর বাঁকে,
সুন্দরী লো সুন্দরী
সব নোলক দোলাও নাকে .
তির্ তির্ তির্ পাথর বেয়ে
নদীর ছুটে চলা ,
সুন্দরী তোর রূপের ছ্বটায়
বিবাগী মন ভোলা .
ঝিম্ ঝিম্ মন নেশায় মাতাল,
মাদল বাজার তালে,
সুন্দরী সব আয় ছুটে আজ
ক্ষুদেনদীর জলে ।
মাতাল আকাশ, মাতাল বাতাস
মাতাল নদীর জল।
মাতাল করা নাচের তালে
মাদলে তোল বোল ।
আগুন ঝরা ফাগুণমাসে
বনে বনে কি উচ্ছ্বাসে
ফোটে পলাশ ফুল,
পাষাণ বুকে মহুয়াফুল
দোলে দো-দুল দুল।
নেশা নেশা রঙিন চোখে
সুন্দরীলো তোকে দেখে
ভ্রমর হলো মন,
সুন্দরীলো বুকে এসে
মনের কথা শোন ।
ডিম্ ডিম্ ডিম্ মাদল বাজে
বুকে আমার ঝড়-
সুন্দরী লো কবে রে তুই
আসবি আমার ঘর !
Monday, January 14, 2008
তোমার চিঠি
তোমার চিঠি পাওয়া,
লাগল পালে হাওয়া,
মাঝ দরিয়ায় ভাঙ্গল মাঝির ঘুম ।
আকাশের বুক চিরে-
আলো ঝিলিক মারে-
বাজপরে আজ ভাঙ্গল কুঁড়েঘর
তীরের বুকে শব্দের তার প্রতিধ্বনি
গুম গুম গুম গুম
মাঝ দরিয়ায় ভাঙ্গল মাঝির ঘুম
নদীর বুকে জল
টলমল টলমল
নৌকোখানি ভাঙ্গল বুঝি ঝড়ে
-ও মাঝি তোর বৈঠাখানি শক্ত হাতে ধর
বৃষ্টি হল শুরু
দুরু দুরু দুরু
মেঘের বুকে ভয়,
জল মিশেছে জলে আজ
না জানি কি হয়
সন সন ঐ ঝড়রের সাথে
বাতাস বয়ে চলে
আছাড় খেয়ে পরতে নদীর জলে
তোলপাড় ঐ নদীর বুকে
বর্ষার মরসুম
মাঝিরে তোর এতদিনে
ভাঙ্গল কি কাল ঘুম !
উথাল পাথাল জলে
খোলা গগন তলে
আজ নিশীথে প্রকৃতিতে
মাদল বাজায় ঝড়
মাঝিরে তোর বৈঠাখানি শক্ত হাতে ধর ।
আকাশের বুক করেছে আজ
দখল মেঘের দল
নদীর বুকে ঢেউএর তালে
উঠছে নেচে জল
প্রকৃতিতে তান্ডব আজ
মিলনের মরসুম
এই অবেলায় মাঝিরে তোর
কে ভাঙ্গাল ঘুম !
লাগল পালে হাওয়া,
মাঝ দরিয়ায় ভাঙ্গল মাঝির ঘুম ।
আকাশের বুক চিরে-
আলো ঝিলিক মারে-
বাজপরে আজ ভাঙ্গল কুঁড়েঘর
তীরের বুকে শব্দের তার প্রতিধ্বনি
গুম গুম গুম গুম
মাঝ দরিয়ায় ভাঙ্গল মাঝির ঘুম
নদীর বুকে জল
টলমল টলমল
নৌকোখানি ভাঙ্গল বুঝি ঝড়ে
-ও মাঝি তোর বৈঠাখানি শক্ত হাতে ধর
বৃষ্টি হল শুরু
দুরু দুরু দুরু
মেঘের বুকে ভয়,
জল মিশেছে জলে আজ
না জানি কি হয়
সন সন ঐ ঝড়রের সাথে
বাতাস বয়ে চলে
আছাড় খেয়ে পরতে নদীর জলে
তোলপাড় ঐ নদীর বুকে
বর্ষার মরসুম
মাঝিরে তোর এতদিনে
ভাঙ্গল কি কাল ঘুম !
উথাল পাথাল জলে
খোলা গগন তলে
আজ নিশীথে প্রকৃতিতে
মাদল বাজায় ঝড়
মাঝিরে তোর বৈঠাখানি শক্ত হাতে ধর ।
আকাশের বুক করেছে আজ
দখল মেঘের দল
নদীর বুকে ঢেউএর তালে
উঠছে নেচে জল
প্রকৃতিতে তান্ডব আজ
মিলনের মরসুম
এই অবেলায় মাঝিরে তোর
কে ভাঙ্গাল ঘুম !
শূণ্য থেকে শূণ্যতর
সময় যখন তোমার চোখে হারিয়ে যায়,
তখন প্রেমিক সে কি করে,
আর পড়েনা মনে ।
যখন চোখের কোনায় হাসির ঝিলিক
ঠোঁটে রাগের ভাষা,
তখন কোন আশাতে প্রেমিক প্রাণ
উথাল ভালবাসায়-
তাই বা কে জানে !
এখন শুধুই আকাশ দেখে ভয়ের বাড়ি ফেরা,
শূন্য থেকে আরো শূণ্য ভাবা ।
শেষের কাছাকাছি নাকি এখন-ও আছে বাকী
এ কল্পনা আর জল্পনা -
এখন শুধুই আর কিছুদিন
জীবন দেখার আশা ।।
তখন প্রেমিক সে কি করে,
আর পড়েনা মনে ।
যখন চোখের কোনায় হাসির ঝিলিক
ঠোঁটে রাগের ভাষা,
তখন কোন আশাতে প্রেমিক প্রাণ
উথাল ভালবাসায়-
তাই বা কে জানে !
এখন শুধুই আকাশ দেখে ভয়ের বাড়ি ফেরা,
শূন্য থেকে আরো শূণ্য ভাবা ।
শেষের কাছাকাছি নাকি এখন-ও আছে বাকী
এ কল্পনা আর জল্পনা -
এখন শুধুই আর কিছুদিন
জীবন দেখার আশা ।।
মনের কথা
মনের কথা মনেই থাকে
জীবনমুখী ঢেউ ।
তবুও নতুন ছন্দছারা,
হারাণ সুরের গন্ধেভরা
আমার জীবন যন্ত্রনা বা
ভীষণ ভালোবাসার কথা,
শুনতে চায়না কেউ ।
*************
তুমি আসছ ফিরে আমার গানে,
আসছ ফিরে আমার প্রণে,
সেই তো পরম পাওয়া ।
কেউ যদি তা নাইবা শোনে,
নাই বোঝে তার মানে,
ব্যার্থ তবু হবেনা তো
আমার এ গান গাওয়া ।
*************
অনেকদিন-
মনে হয় আনেকদিন আগে,
হয়নি দেখা, হলনা দেখা
এমন দুঃখ জাগে ।
আজ এ- কোন
নতুন দিনের সকালে,
সোনার বরন সূর্য্য এসে
মনের ঘুম ভাঙ্গালে !
জীবনমুখী ঢেউ ।
তবুও নতুন ছন্দছারা,
হারাণ সুরের গন্ধেভরা
আমার জীবন যন্ত্রনা বা
ভীষণ ভালোবাসার কথা,
শুনতে চায়না কেউ ।
*************
তুমি আসছ ফিরে আমার গানে,
আসছ ফিরে আমার প্রণে,
সেই তো পরম পাওয়া ।
কেউ যদি তা নাইবা শোনে,
নাই বোঝে তার মানে,
ব্যার্থ তবু হবেনা তো
আমার এ গান গাওয়া ।
*************
অনেকদিন-
মনে হয় আনেকদিন আগে,
হয়নি দেখা, হলনা দেখা
এমন দুঃখ জাগে ।
আজ এ- কোন
নতুন দিনের সকালে,
সোনার বরন সূর্য্য এসে
মনের ঘুম ভাঙ্গালে !
Sunday, January 13, 2008
-প্রেম-ভালোবাসা-পুরাতন কথা-
থমকে গেছে হৃদয় -
নাকি সময় আছে থেমে !
চারটি তারার মিলনে কি
বিজলি এল নেমে
বুকের মাঝে !
আকাশ পথে উল্কা যেমন পরে
একটি ভাঙ্গাঘরে-
তমনি ভাবেই হঠাত কি আজ
প্রেমের আগমনের ধ্বনি বাজে !
অবিশ্বাসীর জন্য এ ঘর নয়-
তাই বুঝি আজ ভালোবাসার
মাটির ঘরে-
ধরেছে রোগ ক্ষয়
একটু একটু করে
শেষ হয়ে যাক আশা
অলিক স্বপ্ন দিয়েই শুধু
ছিল যে ঘর ঠাসা
পুরানো সে মাটির বাড়ির নেইতো প্রয়োজন
-এখন শুধু নতুন বাড়ির
চলছে আবোযন.
মাটির সাথে মিশিয়ে যাবার আগে
দেখছিল সে পিছন পানে চেয়ে-
বিষন্নতা ছিল ছেয়ে
নি্র্জন সেই পথের মাঝে পরে
নীরবে সে বিদায় বুঝি চায়
পুরাতনের কাছে
তাই বুঝি আজ হচ্ছে মনে-
থমকে গেছে হৃদয়- নাকি সময় আছে থেমে ..
নাকি সময় আছে থেমে !
চারটি তারার মিলনে কি
বিজলি এল নেমে
বুকের মাঝে !
আকাশ পথে উল্কা যেমন পরে
একটি ভাঙ্গাঘরে-
তমনি ভাবেই হঠাত কি আজ
প্রেমের আগমনের ধ্বনি বাজে !
অবিশ্বাসীর জন্য এ ঘর নয়-
তাই বুঝি আজ ভালোবাসার
মাটির ঘরে-
ধরেছে রোগ ক্ষয়
একটু একটু করে
শেষ হয়ে যাক আশা
অলিক স্বপ্ন দিয়েই শুধু
ছিল যে ঘর ঠাসা
পুরানো সে মাটির বাড়ির নেইতো প্রয়োজন
-এখন শুধু নতুন বাড়ির
চলছে আবোযন.
মাটির সাথে মিশিয়ে যাবার আগে
দেখছিল সে পিছন পানে চেয়ে-
বিষন্নতা ছিল ছেয়ে
নি্র্জন সেই পথের মাঝে পরে
নীরবে সে বিদায় বুঝি চায়
পুরাতনের কাছে
তাই বুঝি আজ হচ্ছে মনে-
থমকে গেছে হৃদয়- নাকি সময় আছে থেমে ..
Tuesday, January 8, 2008
কবিতার প্রতি
কবিতা!
তুমি কি আমার সঙ্গী হবে ?
আমার বিষন্নতা ;
নির্জন দুপুরের মত-
খাঁ খাঁ মাঠের মত-
শ্মশাণের মতন শূণ্যতা
যদি তোমায় দিই
তুমি কি রাজি হবে !
কবিতা !
তোমার সরলতা মাখা
দুটি চোখের তারায়
হাড়িয়ে যেতে দেবে আমায়?
যদি বলি, শিশুর মতন
এস আমার বুকের মাঝে
তুমি কি বলবে আমায়
-ছাড় এ পাগলামি !
কবিতা !
মেঘের দেশে, সাগর পাড়ে
মাঠে -ঘাটে, মনটা যখন
ছোটাই তখন আসবে কি গো
চুপিসারে।
নারে নারে নারে বলে
পালিয়ে কোথাও যাবে নাতো !
বলনা আজ নতুন কোনো ছন্দভরে
তোমার ওপর ভরসা কোরতে পারি আমি ।
কবিতা!
শূণ্যতাটা উড়িয়ে দেব
আকাশপথে
কোনো মতেও যাবনা আর ফিরে ঘরে
এখন থেকে তুমি-আমি যদি হই
ছন্নছাড়া, বাঁধনহারা
তুমি কি রাজি হবে!
কবিতা !
বলনা আজ নতুন করে
তুমি আমার সঙ্গী হবে ।
তুমি কি আমার সঙ্গী হবে ?
আমার বিষন্নতা ;
নির্জন দুপুরের মত-
খাঁ খাঁ মাঠের মত-
শ্মশাণের মতন শূণ্যতা
যদি তোমায় দিই
তুমি কি রাজি হবে !
কবিতা !
তোমার সরলতা মাখা
দুটি চোখের তারায়
হাড়িয়ে যেতে দেবে আমায়?
যদি বলি, শিশুর মতন
এস আমার বুকের মাঝে
তুমি কি বলবে আমায়
-ছাড় এ পাগলামি !
কবিতা !
মেঘের দেশে, সাগর পাড়ে
মাঠে -ঘাটে, মনটা যখন
ছোটাই তখন আসবে কি গো
চুপিসারে।
নারে নারে নারে বলে
পালিয়ে কোথাও যাবে নাতো !
বলনা আজ নতুন কোনো ছন্দভরে
তোমার ওপর ভরসা কোরতে পারি আমি ।
কবিতা!
শূণ্যতাটা উড়িয়ে দেব
আকাশপথে
কোনো মতেও যাবনা আর ফিরে ঘরে
এখন থেকে তুমি-আমি যদি হই
ছন্নছাড়া, বাঁধনহারা
তুমি কি রাজি হবে!
কবিতা !
বলনা আজ নতুন করে
তুমি আমার সঙ্গী হবে ।
তোমার স্পর্শ
রিণি রিণি সুরে
ঝিনি ঝিনি তালে
চিনি চিনি মনে হয়;
কে তুমি এসেছ
আজ এ দূঃসময় ?
এখন ও আমার হয়নি তো কাজ
এখন ও পায়নি ছুটি ।
সকল বাঁধন এখন ও যায়নি টুটি ;
চঞ্চল ঐ তোমার মনেতে
পেয়েছিলে বুঝি সাড়া -
আমার নয়ন এখন ও রয়েছে
তেমনি চন্দ্রাহারা !
তাই বুঝি এসে
দোলা দিয়ে গেলে প্রাণে !
তাইকি বন্ধু হৃদয় ভাসাও গানে !
হৃদয়ের ভার কেড়ে নিয়ে যাও-
সুরটুকু করে দান
দুর থেকে থাক চেয়ে ,
শিহরন লাগে হৃদয়ের মাঝে
এই পরিচয় পেয়ে ।।
ঝিনি ঝিনি তালে
চিনি চিনি মনে হয়;
কে তুমি এসেছ
আজ এ দূঃসময় ?
এখন ও আমার হয়নি তো কাজ
এখন ও পায়নি ছুটি ।
সকল বাঁধন এখন ও যায়নি টুটি ;
চঞ্চল ঐ তোমার মনেতে
পেয়েছিলে বুঝি সাড়া -
আমার নয়ন এখন ও রয়েছে
তেমনি চন্দ্রাহারা !
তাই বুঝি এসে
দোলা দিয়ে গেলে প্রাণে !
তাইকি বন্ধু হৃদয় ভাসাও গানে !
হৃদয়ের ভার কেড়ে নিয়ে যাও-
সুরটুকু করে দান
দুর থেকে থাক চেয়ে ,
শিহরন লাগে হৃদয়ের মাঝে
এই পরিচয় পেয়ে ।।
বালম
বিকেলের রোদ মিঠে লাগে ভারি;
এস হে বন্ধু, এস তাড়াতাড়ি;
দেব বহুদূর পাড়ি ।
যান-বাহনের দেখা না যদি মেলে,
হাতখানি দিও এই হাতে ফেলে,
কল্পনা-রথ এখন ও করেনি আড়ি।
রোজ বিকেলের ফিরে ফিরে যাওয়া;
এক একটি দিন সাথে নিয়ে যাওয়া;
পাথর জমায় বুকে ।
হারিয়ে যাবার বাসনা কি শুধু
মিঠে বুলি বলা মুখে !
বন্ধু তোমায় কি নামে যে ডাকি !
স্বপ্ন তোমার কোন চোখে রাখি !
সাথী মোর ওগো কলম-
না জানুক কেউ, না চিনুক কেউ ;
ডাক দিলে ঠিক ঝরনা ঝরাও
কঠিন আমার বালম ।
এস হে বন্ধু, এস তাড়াতাড়ি;
দেব বহুদূর পাড়ি ।
যান-বাহনের দেখা না যদি মেলে,
হাতখানি দিও এই হাতে ফেলে,
কল্পনা-রথ এখন ও করেনি আড়ি।
রোজ বিকেলের ফিরে ফিরে যাওয়া;
এক একটি দিন সাথে নিয়ে যাওয়া;
পাথর জমায় বুকে ।
হারিয়ে যাবার বাসনা কি শুধু
মিঠে বুলি বলা মুখে !
বন্ধু তোমায় কি নামে যে ডাকি !
স্বপ্ন তোমার কোন চোখে রাখি !
সাথী মোর ওগো কলম-
না জানুক কেউ, না চিনুক কেউ ;
ডাক দিলে ঠিক ঝরনা ঝরাও
কঠিন আমার বালম ।
বিদায় বেলা
কিছু বোলোনা তুমি
কিছু বোলোনা মন;
যদি ভুলতে চাও - তবে
ভুলো এ ক্ষণ ।
যা আসেনা ফিরে
শুধু কাঁদান সুরে
ধাঁধায় মন ,
তাকে ভোলো এখন ।
শেষ করতে চাও যদি
ভাঙ্গ এ খেলা;
ঐ আকাশ পারে
এত রঙের মেলা.
এ যে বিদায় বেলা-শুধু বিদায় বেলা ।
যদি ভুলতে চাও
ভুলো গোধুলি বেলা.
যদি ফিরতে চাও
ফির শূণ্য ঘরে,
ডেকনা ফিরে বিদায় দিয়েছ যারে
যদি ভুলতে চাও ব্যাথা দিয়েছ তাকে
ভুলো আমার এ মন।
যদি ভুলতে চাও
তবে ভুলো এ ক্ষণ ।
কিছু বোলোনা মন;
যদি ভুলতে চাও - তবে
ভুলো এ ক্ষণ ।
যা আসেনা ফিরে
শুধু কাঁদান সুরে
ধাঁধায় মন ,
তাকে ভোলো এখন ।
শেষ করতে চাও যদি
ভাঙ্গ এ খেলা;
ঐ আকাশ পারে
এত রঙের মেলা.
এ যে বিদায় বেলা-শুধু বিদায় বেলা ।
যদি ভুলতে চাও
ভুলো গোধুলি বেলা.
যদি ফিরতে চাও
ফির শূণ্য ঘরে,
ডেকনা ফিরে বিদায় দিয়েছ যারে
যদি ভুলতে চাও ব্যাথা দিয়েছ তাকে
ভুলো আমার এ মন।
যদি ভুলতে চাও
তবে ভুলো এ ক্ষণ ।
Tuesday, January 1, 2008
দাদা-ভাইএর কড়চা
দাদা:
আর বুঝি ফ্রন্টটাকে ধরে রাখা যায়না ,
ক্ষিতি আর অশোকের বড্ড বেশী বায়না ।
ফেমিলিতে বড়দাকে তো মানতে হবে, -তাই না!
কেবল বলে একলা যাব, সিপিএমকে চাইনা.
ভাই:
অনিলবাবু থাকলে হয়ত হতো একটা সুরাহা
বুদ্ধ-বিমান-বিনয় মিলে পারবে মনে হয়না ।
দাদা:
অনিলবাবু থাকলে বেঁচে গল্প হত অন্য,
বুদ্ধ-বিমান-বিনয় থেকে সিপিএম বিপন্ন ।
ভাই:
বলা যায়না, জোতিদাদা আসতে পারে,
বসতে পারে মিটিঙে।
সব ঝামেলা মিটিয়ে দেবে
দেখো একটা সিটিঙে ।
দাদা:
আরে বাবা এত সুখের মন্ত্রীসভায় থাকাটা
ছাড়তে পারলে বলব ওদের
মস্ত বুকের পাটাটা
একলা চলো একলা চলো- অনেকবার তো শুনলাম
না আঁচালে বিশ্বাস নেই -এই তোমাদের বল্লাম ।
আর বুঝি ফ্রন্টটাকে ধরে রাখা যায়না ,
ক্ষিতি আর অশোকের বড্ড বেশী বায়না ।
ফেমিলিতে বড়দাকে তো মানতে হবে, -তাই না!
কেবল বলে একলা যাব, সিপিএমকে চাইনা.
ভাই:
অনিলবাবু থাকলে হয়ত হতো একটা সুরাহা
বুদ্ধ-বিমান-বিনয় মিলে পারবে মনে হয়না ।
দাদা:
অনিলবাবু থাকলে বেঁচে গল্প হত অন্য,
বুদ্ধ-বিমান-বিনয় থেকে সিপিএম বিপন্ন ।
ভাই:
বলা যায়না, জোতিদাদা আসতে পারে,
বসতে পারে মিটিঙে।
সব ঝামেলা মিটিয়ে দেবে
দেখো একটা সিটিঙে ।
দাদা:
আরে বাবা এত সুখের মন্ত্রীসভায় থাকাটা
ছাড়তে পারলে বলব ওদের
মস্ত বুকের পাটাটা
একলা চলো একলা চলো- অনেকবার তো শুনলাম
না আঁচালে বিশ্বাস নেই -এই তোমাদের বল্লাম ।