Saturday, March 28, 2015

ঝরা পাতাদের পথে


ঝরা পাতাদের পথে  গেছি  যার খোঁজে  ,
জীবনের আনন্দ  সে পেয়েছে কি  খুঁজে!
ভেবেছি  বারংবার  , কোন কথা
 ব্যথা দিয়েছে  আর কার সুরে  গান গেয়েছে
হৃদয় তার  , আকাশে বাতাসে  কেবলি  তো হাহাকার  , জন্ম মৃত্যু কোথাও পাই না খুঁজে, হৃদয়ের চোখ বুঁজে  , কান্নার মতো শুনি গান তার
আমার এ  হৃদয় মাঝে  ,
কোন দিশা পেলে বয়ে গেলে কার পানে
আমি বসে থাকি  পথ  চেয়ে. নির্জনে
যতবার শুনি গান  চিনি তোকে  বলে প্রাণ
সে গান আমায় পাকে পাকে বাঁধে  -
এ প্রাণ আমার নাপাওয়ার  শোকে  কাঁদে



আমি ফিরে যাই

তোর কাছে আমি যতবার যাই
ততবার ফিরে অসি বরফ জমানো বুকে
নীরবতা সুধু ডেকে বলে যায়
ভালোবাসি ওরে বালোবাসি আমি তোকে

তুই এক পাখি  নরম হৃদয়  - উষ্ণ প্রেমের কথা  ,বলে যাই  আমি উত্তুরে  হাওয়া  তুই. বুঝিসনা সে বারতা !

দখিন হাওয়ায়  উড়িয়ে পালক  যে এসেছে কাছে তোর -  তাকে টেনে নিয়ে বুকের মাঝারে  হোক  মহা নিশি  ভোর ;

আমি ফিরে যাই শুন্য হৃদয়ে
তোর অভিযোগ নিয়ে বুকে
কি করে বোঝাই কতখানি চাই
তোর জীবন  ভরুক  সুখে  !





বৃথা ক্রন্দন

কেন যে ব্যথা পাস  শুধু
রোদে পুড়ে জলে ভিজে
আমি ও হয়েছি বড়
গাছ ফুলে ফলে  - দিয়েছি
সবুজ পাতার ছায়া
শস্যের খেতে সোনালী ফসল
আমি থেকেছি  বুক পেতে
ভালোবেসে আমায় ডেকেছে
সোনার বাংলা- শস্য শ্যামলা
কখনো আকাল  অগ্নি দহনে
পুড়েছে আমার সব  -  কখনো বা
ভেসেছে প্লাবনে
তবু আমি বাড়িয়েছি হাত  ভালোবেসে
কাছে আয় ধরা দিতে  আলিঙ্গনে
ব্যথা নেই  কাটাস না কাল
 বৃথা ক্রন্দনে

সময়ের সাথে দিল্লাগী



সময়ের সাথে দিল্লাগী


খালি মুহূর্ত গুলি চলে যায়
না ধরতে পারে দিল
মুশকিল মুশকিল
হিসাব বিহীন
না হাসি না খেলা
হারিয়ে গেল  চির তরে  হায় !

না কিছু ভেবেছি  না লিখেছি
সুধু চেয়ে থাকি
তুই আসবি কি
প্রেম আমার কাছে আয়
জীবন ফাঁকি দিয়ে যায়
মনে পরেনা  যে কবে দেখেছি

ওই নীল আকাশে গোলাপী মেঘের ভেলা
উঁকি মারে ডুবন্ত রবি
হেসে বলে কি লিখেছ কবি !
দিল বলে   হায়
সময় হারিয়ে যায়
ফিরে আর  আসেনা যায় বয়ে যে  বেলা  !

তাই অন্তর্মুখী  মন দিল্লাগী করে সারাক্ষণ
যায় যাক সময়
যার সাথে  এ প্রণয়
সে ঠিক বুঝেছে - নারী
আমি  জীবন দিতে পারি
 বেলা অবেলার খেলা তবু করবনা সমাপন!







ধরিত্রীর মতো সর্বংসহা মা আমার

 আমাকে ও কেউ ভালবেসেছিল
মার স্নেহে টেনে নিয়েছিল কোলে
কোনো এক বৃষ্টি ভেজা রাতে
ফুটপাথে  রাস্তার ধারে সদ্যজাত
শিশুটিকে  ছেড়া  আঁচলের  তলে
ঢেকেছিলে , স্নেহের ওমে মাখো মাখো
আমি চেয়েছি তোমার মুখে  -
কে  তুমি স্নেহময়ী  , ফেলে দেওয়া
ভার  নিজ হাতে তুলে নিলে
ভিখারিনী  জননী  তুমি কার ,
ধরিত্রীর  মতো সর্বংসহা  মা আমার !

জয় গোস্বামীর জন্য




জয় গোস্বামীর জন্য


জানলা দিয়ে তাকিয়ে দেখি রাস্তা বয়ে যায়
কত রকম গাড়ি , কেউ বা রিক্সায়
চলার নাম জীবন  - সময়  দাঁড়ায় না -
জিততে যদি চাস জীবন এগিয়ে চলে যা
আমিও চলি .. পা চলেনা  .. মন
হওয়ায় ওড়ে মেঘের কোলে যথেচ্ছা  ভ্রমন
মেঘের সাথে জয় কে দেখি
কেমন চলে যায়  ...কালির সাথে মন চলে  তার  ... পাতায় পাতায়
জয় কে ? আরে তাও জানোনা - কবি সে গোস্বামী  , আমার সাথে তার তুলনা  হয়না? আমি জানি !
তবু ও ভাবি ..রাস্তা কেন ..চলতে যদি হয়
এমন ভাবে ই  কলম কালির  হোক না পরিচয়
জীবনের দিন শেষের পথে  ..অনেক হলো চলা
জমে জমে পাথর হোলো অনেক না-বলা
সে সব কথা ছন্দে চলে ..তাল মিলিয়ে পা
হোক শুরু আজ  ... মন রে আমার  যা এগিয়ে যা.















Sunday, March 8, 2015

সূর্য ডোবার বেলা

খোলা  বারান্দার কোনে বসে
দেখেছি অন্যমনে
জলহীন মেঘের খেলা
সূর্য ডোবার বেলা
দেখেছি রঙের খেলা ...
সাদা মেঘে গোলাপী সোনায় ,
খোলা জানলায় অধীর আগ্রহে 
দেখেছি  রাত্রি  শেষে
সোনালী আকাশে রক্তিম সূর্য কে
বারে বারে ডাকি
আয় এই ঘরে
অর্চিষ্মান - এখানে রয়েছে শুয়ে
আমার মামনি
তো কে  ডেকে ডেকে 
দিন চলে  যায়
মিথ্যা আশায় ;
তুই এলিনা কেন
এই জানলায় ,
খোলা বারান্দায়  তোকে  ডুবে  যেতে
দেখি রোজ অনন্ত  যাত্রায়  . 

স্মৃতি সাগরে

কি আছে দূর নীলিমায় মিশে!
কি আছে সবুজ ঘাসের ডগায় 
কি আছে সোনালী ধানের শিষে 
কি বা আছে সাগরের গরিমায

ভাঙ্গা এ হৃদয় 
হারানো ভলোবাসা 
ফেলে আসা সুখ
আমার পরিচয় 

পথ বেয়ে চলে গেল যারা
কালের পিছনে অন্ধকারে মিশে 
মনের গভীরে ভাসে তারা 
ধরা দিলনা বাহুপাশে 

আকাশে বাতাসে গাছের শাখায় 
দোলে ছোটো ছোটো সুখ 
আমি নীলিমায় 
চোখ রাখি 
স্মৃতি সাগরে দেখি মুখ 

মৃত্যু কতো কাছ দিয়ে চলে গেলে

মৃত্যু কতো কাছ দিয়ে চলে গেলে
এখন ভাবলে মিথ্যা মনে হয়
মনে হয় আসনি তুমি 
শুধু ছায়া ফেলে ছিলে 
তবে কেন কেউ জীবন কে ধরে রাখে 
মৃত্যু তুমি অসহনীয় যন্ত্রণা রূপে
ছুঁয়ে , জীবন কে মিথ্যা বলে গেলে, 

তোমার ছুঁয়ে থাকা দন্ডে দন্ডে পলে পলে 
তোমার হীম অশ্রুজলে 
পিচ্ছল জীবন ,
বুঝে ও তবু না বোঝার ভাণ 
জানি থাকবেনা 
তবু আঁকড়ে রাখি প্রান 
যতদিন আছে থাক
ডেকোনা আমায় 
এখনো যে হয়নি সময় 
এখনো অনেক বাকি 
কতকিছু হলনা যে শুরু 
শেষ দেখা বাকি আছে কতো
ফিরে যাও ফিরে যাও 
জীবন কে ভালবাসতে দাও
আরো কিছু দিন 
পূর্ণ করতে হবে প্রতিশ্রুতি কত 
বাকি আছে ঋণ 
দয়া করো আজ যাও 
এসো পরে অন্য কোনো দিন 

শুধু মাত্র তোকে ফিরে চাই

আজ তুই কত দুরে 
কোন সে স্বপ্ন পুরে 
একা নাকি সঙ্গী আছে আরো !
কেন তুই গেলি চলে 
নিষ্ঠুর কথা বলে 
নিজের জগত নিজে গরো !

আমি অতি সাধারণ 
এক ই পথে বিচরণ 
তোকে বিনা শুন্য পৃথিবী 
এখন একলা বসে 
জীবন অঙ্ক কষে 
বুঝে গেছি নেই অন্য গতি 

তাই পথ চেয়ে থাকি 
ফিরে কেউ আসবে কি 
সূর্য পাটে নেমে গাছে ওই 
আকুল ব্যাকুল প্রাণ 
শুধু করে আন চান 
আমার সে চোখের আলো কোই 

ফিরে আয় ফিরে আয় ফিরে আয় বুকে 
স্নেহের আঁচলে দেবো ঢেকে 
যত কষ্ট তোর 
আমার না বলা কথা 
বুক ফাটা কষ্ট ব্যথা 
হবে নাকি ভোর !
যাসনা যাসনা ছেড়ে 
ফিরে আয় মাতৃ ক্রোড়ে 
ওরে অভিমানী 
যতো ডাকি যতো কাঁদি 
আছে আরো কত বাকি 
আমি কি তা জানি !

যাক সব রসাতলে 
পুড়ে যাক দাবানলে 
সব কিছু পুরে হক ছাই 
শুধু তুই আয় ফিরে 
সব স্বপ্ন তোকে ঘিরে 
শুধু মাত্র তোকে ফিরে চাই 

মাটিতে ছিলনা পা

আমি উড়তে চেয়েছি চিরকাল 
মাটিতে ছিলনা পা আমার 
হয়তো পারিনি যেতে যত দূর 
যাওবা যেতো , পাইনি অনেক কিছু 
মাটিতে রাখলে পা যত কিছু 
পাওবা যেতো , যা সকলে চায় !
তবু দিনশেষে এসে , খুশি খুশি 
দেখেছি আকাশে মেঘের দল 
আমারি মনের ধাঁচে গড়া 
আজ ও আমি হাঁটিনা পথে 
চড়িনা কল্প রথে , মন বলে 
পেয়েছি যা তাই বা কে পায় !

বড় ব্যথা পাই

হৃদয় কে বেঁধে রাখি 
ডাকিনা তোমায় মনে মনে
তবু কেনো ভুলতে পারিনা 
যে কথা লিখেছ গানে গানে !
সুরে সুরে ভেসে আসে বাতাসের সাথে
ভুলে যাওয়া গন্ধ তোমার 
ভেজা চুল শ্রাবনের রাতে ,
যে রাতে ছিলে তুমি প্রেয়সী আমার 
হাত রেখেছিলে এই হাতে !

হাত ছেড়ে পথ ছেড়ে 
চলে গেছো দুরে 
আগুনের তাপে পুরে ছাই 
তোমার গানের কলি তবু কেন 
ভুলি না যে 
ফিরে ফিরে ঘিরে ধরে 
বড় ব্যথা পাই 

আজ মন চায়

কবি তোমার কথা ছুঁয়ে যায় মন 
মন বলে শুনেছি এ সব কিছু 
অন্য দেশে অন্য কালে
দুজনাতে ছিলাম যখন 
এক সুরে বাঁধা তারে বীনার মতন ,

তুমি খুঁজে ছিলে যাকে প্রিয়া বলে ডেকে
আসেনি তোমার বুকে , ব্যথা পেলে তাই 
সে যে ছিল কালের ও পারে
আজ আমার মাঝারে ;
বল ,কেমন করে যেতাম কাল ফুঁড়ে 
অতীতে তোমার বুকে ,
মাথা রাখি - তবু আজ মন 
চায় তাই !

অভিমান

কালের আগমনে চোখ পেতে রাখি 
এসেছে কি 
বাতাসের নির্ঝরে শুনি পদশব্দ 
সে কি এলো !
জানি চলে গেছে বিগত সে
তবু কেন ফিরে ফিরে আসে 
ছায়া ঘন চোখের মায়ায় 
বুক ভাঙ্গা যন্ত্রণা ,
আশাহীন নীরবতা ,
তছ নছ করে ডাকে 
এই তো সে আমার ছায়ার সাথে 
পায়ে পায়ে হেঁটে চলে 
অন্ধকারে মিশে 
দেখিনা শুনিনা তাকে 
স্পর্শ না করি 
তবু সে আমারি স্বপ্ন
আমার বেদনা 
আমার সকল দিয়ে গড়া 
কল্পনা 
অতীতের অভিমান 
আজও তাকে নিয়ে চলি বোয়ে ,
বর্তমান
অভিমান
ছাড়াতে না পারি যদি 
যাবে সাথে সাথে 
আগামী আলোতে 
অন্ধকার হোয়ে 

মৃত্যু না চাই

বোলনা এমন কথা কবি
তুমি যা কিছুই পারো 
আমরা পারিনা তা 
মৃত্যুর নীরবতা 
জীবনের শেষ কথা 
কি করেই বা ভালোবাসি 
যা নিশ্চিত তাকে ফেরাতে চায় 
প্রাণ , এ তো পরিহাস জনমের 
জীবনের দাম মৃত্যুর ঘরে হবে জমা 
আমরা তা জানি - তবু
যত টুকু শ্বাস বর্তমান ,
মৃত্যু কে ফেরাবেই প্রাণ -
মৃত্যুর শীতলতা ছুঁয়ে যায়
প্রাণ করে হায় হায় 
ভালোবাসি জীবন কে যত কষ্ট পাই 
মৃত্যু না চাই 
কবি তুমি পারো - আরো আরো আরো 
মরণে মাঝে ভালবাসা 
সে গভীরতা 
আমাদের নেই কারো

আমি তোর কাছে ঋণী

জীবনের আনন্দ ভিতরেই থাকে 
তাকে বৃথা হন্য হয়ে খুঁজি 
তারপর দুক্ষ ছেয়ে যায় 
অধরা খুশির আশায় 
কাঁদে প্রাণ মন, তখন
গভীর দুঃখ ভারী হতে থাকে 
অন্ধকার চারি ধার 
আনন্দের এল খুঁজে ফেরে 
শরীর মন এক সাথে বেদনার 
পাঁকে ডুবে যায় - সে কালো 
তরলে মন তরণী ভাসায় ,
চুপি চুপি টুপ টাপ 
ঝরে পরে জল - অনন্ত অতল 
এক আনন্দ সাগরে ,
কবি বাস করে 
বেদনার রঙ দিয়ে ছবি এঁকে যায়
অচেনা ভাষায় 

আমি দেখি আমি শুনি 
সে গভীর আনন্দ সাগরে দিয়ে ডুব
কবি, আমি তোর কাছে ঋণী 

মানুষ ঘুমিয়ে ছিল




মানুষ ঘুমিয়েছিল , তুমি ছিলে 
জাগরণে সময়ের আগে ,
শীতের হিমেল হাওয়া বরফের মত 
ঢেকেছিল কথা ছিল যতো ,
সে কথা মিশরের মমি 
জানি তুমি আমি 
মানুষ জানেনা 

তোমার আকাঙ্খার কবর ফুঁড়ে 
বেড়ে ওঠা মাধবিলোতাটি 
আজ ফুলে ভরা - সে তোমারি জয় 
তুমি জানলেনা , 
সময়ের আগে এলে এমনই যে হয় 

তুমি সেই

আজও এই সাগরের পাড়ে
সীমাহীন রাতের অন্ধকারে 
বসে থাকি যার অপেক্ষায় 
সে কি আজ ডেকেছে আমায় 
কালের গর্ভ থেকে উঠে আসে 
কার আওব্ভান 
দেখিনি শুনিনি যাকে তার ডাকে 
সারা দেয় প্রাণ 
কালের ও পারে গিয়ে দেখা তো 
যাবেনা চোখে 
চিনে তবু নিয়েছি তোমায় 
তুমি সেই বসে আছি যার অপেক্ষায় 

তুমি শহরে থেকোনা



তুমি শহরে থেকোনা ,
চলো হেঁটে আসি শিশির ভেজা 
ঘাসের মাঠে 
সেখানে সোনালী সকালে 
গড়ে তুলি স্বপ্নের খেলাঘর 

তুমি সমাজের কথা লিখনা আর 
মানুষের হাতে গড়া - তার সাথে 
হবেনা মিল -
ঝিলমিল তারাদের নিচে 
কথা বোলো মধু স্বরে 
সে কথা স্পর্শ কোরে 
রাত্রির বুক
তাকে করবে গভীর 
ভেসে আসবে আমার হৃদয়ে 
সহস্র আলোক বর্র্ষ পরে 
সে কথা পূর্নিমার রাতে 
রুপালি জোত্স্নার আলো যেন 
চুঁয়ে চুঁয়ে পরবে
আমার অন্তরে

ওগো ও সাধারণ মেয়ে.

সে এক অতি সাধারণ মেয়ে 
কপাট ধরে পথের পানে চেয়ে 
তার মন ছিল আনমনা -
চোখ দুটি তার যেন দোয়েল পাখি 
মনের ভিতর চলছে ডাকাডাকি 
মনের মানুষ এই পথে এসোনা !
তোমায় না দেখে এ ই মন
হলো বড়ই উচাটন 
কতো বোঝাই 
মন তবু বোঝেনা 
----
সাধারণের দাম নেই সমাজে 
সবাই শুধু অসম্ভবই মজে 
অর্থ , শিক্ষা , রূপ ও প্র্প্তিষ্ঠান 
মাপ কাঠিটা অনেক উঁচু -
সাধারণের নেই এখানে স্থান 
------
কিন্তু সে যে এসেছিল কাছে 
বলেছিল ভালোবাসি 
অদেয় কিছুই থাকেনা তো প্রেমে 
তাই শরীর ও করেছি বাসী 
আজ যদি সে ফিরে না আসে 
কোথায় দাঁড়াব আমি 
------

তুমি সমাজের মতো সুচতুর হও 
নয় এসো রাস্তায় নামি ,
সাধারণের জন্য অনেক কঠিন নিয়ম আছে
ভালো যদি থাকতে চাও তো 
রাখো নিজের কাছে 
তোমার ভালবাসার দান 
যে জন তার মূল্য না বোঝে 
হৃদয় মাঝে রেখোনা তার স্থান 
অমূল্য এ মানব জীবন 
ঈশ্বরের ই দান
তুমি প্রস্ফুটিত গোলাপ যেন 
নও কো সাধারণ 
খোঁজো তোমার মনের মানুষ 
নিজের মাঝে চেয়ে 

ওগো ও সাধারণ মেয়ে.